Azam Uddin, পরিচালক,
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
শ্রেণীভুক্ত কৃষক | |||
---|---|---|---|
অশ্রেণীভুক্ত | ০ জন | ||
ভূমিহীন | ০ জন | ||
প্রান্তিক | ০ জন | ||
ক্ষুদ্র | ০ জন | ||
মাঝারী | ০ জন | ||
বড় | ০ জন |
সাধারণ তথ্য | |||
---|---|---|---|
পৌরসভা | ০ টি | ||
ইউনিয়ন | ০ টি | ||
ওয়ার্ড | ১২ টি | ||
ব্লক | ৪ টি | ||
মৌজা | ০ টি | ||
গ্রাম | ১০৮ টি | ||
বাৎসরিক মোট বৃষ্টিপাত | ২০৩ মি.মি. |
মোট আয়তন | ৩২৫০০ হেক্টর |
শহর অঞ্চলের আয়তন | ৩২৫০০ হেক্টর |
গ্রাম এলাকার আয়তন | ০ হেক্টর |
কাঁচা ও পাকা রাস্তার আয়তন | ১০০০ হেক্টর |
কৃষি সম্পর্কিত অবকাঠামোর আয়তন | ৩০০ হেক্টর |
শিল্প এলাকার আয়তন | ১০০০ হেক্টর |
অন্যান্য স্থাপনার আয়তন | ২০০ হেক্টর |
জনসংখ্যা বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট জনসংখ্যা | ১৭৯৫০০০ জন | ||
পুরুষ জনসংখ্যা | ৯৪৩৮৫০ জন | ||
মহিলা জনসংখ্যা | ৮৫১১৫০ জন | ||
কৃষক পরিবার | ২৭০৫ টি |
খাদ্য বিষয়ক তথ্য | |||
---|---|---|---|
মোট খাদ্য উৎপাদন এর পরিমাণ | ৩২৮১ মে. টন | ||
মোট খাদ্য চাহিদার পরিমাণ | ২৯৭১৮৬ মে. টন | ||
মোট খাদ্য ঘাটতির পরিমাণ | ২৯৩৯০৫ মে. টন | ||
মোট খাদ্য উদ্বৃত্ত এর পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
বীজ, গোখাদ্য ও অন্যান্য অপচয় এর মোট পরিমাণ | ০ মে. টন | ||
শস্য নিবিড়তার শতকরা হার | ১৭৭ % |
অবকাঠামোর তথ্য | |||
---|---|---|---|
খাদ্য গুদাম এর সংখ্যা | ০ টি | ||
কোল্ড স্টোরেজ এর সংখ্যা | ০ টি | ||
অনান্য কৃষি স্থাপনার সংখ্যা | ০ টি | ||
ইট ভাটার সংখ্যা | ০ টি |
প্রাকৃতিক ও কৃষি বৈচিত্র্য | |||
---|---|---|---|
নদী ও খাল এর সংখ্যা | ০ টি | ||
হাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
বিল/বাওড় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
স্থায়ী জলাশয় এর সংখ্যা | ০ টি | ||
নার্সারি এর সংখ্যা | ১ টি | ||
স্থায়ী ফলবাগান এর সংখ্যা | ১ টি |
ভূমিরূপ অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এ.ই.জেড. নম্বর | ২৩,২৮,২৯,৩০,৩১, | ||
নদী/হাওড়/বিল/বাওড় এর মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
স্থায়ী জলাশয় এর মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
সারা বছর/সাময়িক জলাবদ্ধ এলাকার মোট আয়তন | ৫০০ হেক্টর | ||
উঁচু জমির মোট আয়তন | ৫০ হেক্টর | ||
মাঝারী উঁচু জমির মোট আয়তন | ৭৬০ হেক্টর | ||
মাঝারী নিচু জমির মোট আয়তন | ৮৭০ হেক্টর | ||
নিচু জমির মোট আয়তন | ৮৯০ হেক্টর | ||
অতি নিচু জমির মোট আয়তন | ২০ হেক্টর |
মাটির গঠনগত বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এঁটেল মাটি-জমির মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
এঁটেল দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
বেলে দোআঁশ মাটি-জমির মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
বেলে মাটি-জমির মোট আয়তন | ০০ হেক্টর |
উদ্যান ফসলের জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
স্থায়ী ফলবাগান এর মোট আয়তন | ১০ হেক্টর | ||
বনজ বৃক্ষের আচ্ছাদন এর মোট আয়তন | ১০ হেক্টর | ||
ঔষধী বৃক্ষ আবৃত জমির মোট আয়তন | ১০ হেক্টর | ||
অন্যান্য বৃক্ষ দ্বারা আচ্ছাদিত জমির মোট আয়তন | ১০ হেক্টর |
ফসল উৎপাদন অনুযায়ী জমির পরিমাণ | |||
---|---|---|---|
এক ফসলী জমির মোট আয়তন | ৫০০ হেক্টর | ||
দুই ফসলী জমির মোট আয়তন | ১০৯৫ হেক্টর | ||
তিন ফসলী জমির মোট আয়তন | ১০৫ হেক্টর | ||
তিন এর অধিক ফসলী জমির মোট আয়তন | ০০ হেক্টর | ||
আবাদযোগ্য কিন্তু স্থায়ীভাবে পতিত জমির মোট আয়তন | ১৪২৫ হেক্টর | ||
অনাবাদী জমির মোট আয়তন | ৭০ হেক্টর |
শস্য বিন্যাস | জমির আয়তন ( হেক্টর) | জমির শতকরা হার |
---|---|---|
১। সবজি+পতিত+রোপাআমন | ৬০০.০০ | ৩৫.০০ % |
মৌসুমের নাম | ফসলের নাম | ফসলের জাত | আওতাধীন জমির আয়তন |
---|---|---|---|
১। আমন | ৯৪০.০০ |
উপকরন নাম | উপকরন শ্রেণী | সংখ্যা | জমির-আয়তন |
---|
প্রকল্পের নাম | অবস্থা |
---|---|
১। রাজস্ব খাত | চলমান |
কৃষি, মাটি ও আবহাওয়া সম্পর্কে বিশেষ তথ্য | |||
---|---|---|---|
উপকুলীয় এলাকার পরিমান ২০ হেঃ | |||
কৃষির চ্যালেঞ্জ | |||
কৃষি জমির পরিমান ক্রমান্নয়ে হ্রাস পাওয়া, কর্নফুলী টানেলের নির্মান কাজের জন্য কৃষি কাজ ব্যহত হচ্ছে। | |||
কৃষিতে সম্ভাবনা | |||
সবজি উৎপাদ বৃদ্ধির প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে | |||
সম্ভাবনাময় ফসল | |||
টমেটো ও অন্যান্য রবি মৌসুমের সবজি | |||
অর্জন / সাফল্য | |||
শহরে ছাদ বাগানের প্রসারতা ও ছাদে রান্নাঘরের বর্জ্য দিয়ে কম্পোস্ট তেরি |
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
Md. Razibur Rahaman
উপজেলা কৃষি অফিসার, বাগমারা, রাজশাহী
গাছে ফল ধরা ও অধিক ফলনের জন্য কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে। এটি কোন একক চিকিৎসা নয়, বরং সমন্বিত ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি। ১. ফলের গাছগুলি বেশিরভাগ মাটির জন্য সহনশীল, তবে বাম্পার ফলনের জন্য সার দিতে হয় যা প্রায়ই বিপরীত প্রভাব ফেলে। দ্রুত রিলিজ সারসমূহ গাছের র্দূর্বল বৃদ্ধির জন্য দায়ী এবং পোকামাকড় কে আকর্ষন করে। ফল গাছ রোপনের সময় গর্ত ভালভাবে তৈরী করতে হবে। হোমমেড কম্পোস্ট বা বিশ্বস্ত উত্স থেকে সার হ'ল মাটির উর্বরতা বৃদ্ধির সর্বোত্তম বিকল্প। তারা অবিচ্ছিন্ন হারে পুষ্টি সরবরাহ করে এবং মাটির কাঠামো উন্নত করে, গাছের ভাল বৃদ্ধি এবং ফল ধরতে সাহায্য করে। তাই সঠিক পরিমান সার প্রয়োগ করতে হবে। ২. গাছ কে আগাছামুক্ত ও গোড়ায় পানি ধরে রাখতে মালচিং করতে হবে। অতিরিক্ত পানি বা মাটিতে রসের অভাব হলে ফলন হ্রাস, ফল ঝড়ে পড়া এমনকি মাছের মৃত্যুও হতে পারে। তাছাড়া পানির অভাবে মাটির পুষ্টিসমূহ গাছের জন্য কার্যকর হয় না। ৩. পোকামাকড় দমনে পদক্ষেপ নিতে হবে। পলিনেশনের জন্য উপকারী পোকা সংরক্ষন করতে হবে। কীট-পতঙ্গের বিরুদ্ধে সেরা প্রতিরক্ষা হল এমন একটি বাগান গড়ে তোলা যা জীব বৈচিত্রকে উত্সাহ দেয়, যাতে উপকারী বাগগুলি অপকারী কীটপতঙ্গদের জন্য পুলিশ হতে পারে। ৪. গাছে ফল ধরার জন্য সঠিক ভাবে গাছ ছাটাইকরণ প্রয়োজন। প্রুনিং এর নিয়ম হল রোগাক্রান্ত, মরা এবং মৃত কাঠ - এবং যে কোনও ক্রসিং শাখা প্রশাখা কেটে ফেলা। প্রুনিং এর উদ্দেশ্যটি হ'ল গাছটিকে একটি উন্মুক্ত কাঠামোতে বাড়তে উত্সাহিত করা যা বায়ু এবং আলোকে গাছের সমস্ত অংশে পৌঁছাতে দেয়। এটি ভাল ফলন এবং ফল পাকা উত্সাহিত করবে, এবং ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ লুকানোর জন্য গোপন গর্ত হ্রাস করে।ফল গাছে প্রথম ২-৩ বছর ফল না রাখাই ভাল। কারন এ সময় গাছের বৃদ্ধি প্রয়োজন পরবর্তী বছরগুলোতে অধিক ফল ধরার জন্য। অধিক ফল আসলে, ফল প্রুনিং করতে হবে অন্যথায় ফলের মান খারাপ হবে এবং গাছ দূর্বল হয়ে পরবর্তীতে ফল ধারণ ক্ষমতা কমে যবে। উপরিউক্ত বিষয়সমূহ বিবেচনা করে নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করতে হবে এবং বাগান পরিষ্কার রাখতে হবে। তবেই ফলন বৃদ্ধি পাবে।
হঠাৎ দেখলে মনে হবে আম গাছে কলা ধরেছে। কিন্তু একটু পরখ করলে বোঝা যাবে আসলে কলা নয়, আম গাছে আমই ঝুলছে। তবে কলার মতো দেখতে হওয়ায় এ জাতটির নামকরণ করা হয়েছে 'বানানা ম্যাংগো'। সাধারণ জাতের সঙ্গে এ আমের শুধু চেহারার অমিল নয়, অমিল রয়েছে ফলন, স্বাদ, গন্ধ ও গুণাগুণের দিক থেকেও। যে কারণে মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টারে চাষ হওয়া নতুন জাতের এ আম নিয়ে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ তৈরি হয়েছে। প্রতিদিনই মানুষ হর্টিকালচার সেন্টারে আসছেন এ আম দেখতে ও চারা সংগ্রহ করতে। মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টারের উদ্যানতত্ত্ববিদ আমিনুল ইসলাম জানান, ২০১৪ সালে থাইল্যান্ড থেকে তিনি এ আমের ডাল এনে স্থানীয় জাতের আম গাছের সঙ্গে তিনটি কলম (গ্রাফটিং) করেন। কলম থেকে লাগানো তিনটি গাছের প্রতিটিতেই প্রথম বছর গড়ে শতাধিক করে আম ধরে। পরের বছর আরও বেশি আম ধরে। এ বছর তিনটি গাছেই প্রচুর আম ধরেছে। আমিনুল ইসলাম বলেন, আমাদের দেশে প্রচলিত জাতের চেয়ে এ আমে ফলন দ্বিগুণের বেশি। কলার মতো দেখতে এ আম পাকলে দেশি পাকা সাগর কলার মতো রঙ ও চেহারা ধারণ করে। অত্যন্ত মিষ্টি এ আমের বৈশিষ্ট্য এর আঁটি খুব ছোট ও খোসা পাতলা। যে কারণে পাকা আম প্রায় মাসাধিককাল ঘরে রাখা যায়। প্রচলিত জাতের আমের চেয়ে ফলন দ্বিগুণ হওয়ায় এর বাণিজ্যিক গুরুত্বও অনেক বেশি।
আম হচ্ছে বাংলাদেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফল। আমকে তাই ফলের রাজা বলা হয়। আমের মুকুল আসা ও ফল ধরার সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঙ্খিত ফলন পেতে এ সময় যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া অপরিহার্য। কেননা সঠিক...
ঢেমসি যার ইংরেজি নাম Buck Wheat যা একটি দানাদার ফসল। ইহার চাল এবং আটাতে রয়েছে অতিমাত্রায় প্রোটিন, মিনারেল এবং ফাইবার যাহা আমাদের উত্তম খাদ্য। আরো রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ,...
কৃষিমন্ত্রী ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, হাওরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান হয়, যা দেশের খাদ্য...
সফলভাবে বোরো ধান ঘরে তুলতে পারলে খাদ্যের কোন সংকট হবে না: কৃষিমন্ত্রীসারা দেশের বোরো ধান সফলভাবে...
ছাদ বাগানে টবে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতিড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। আমাদের দেশে সর্বপ্রথম ২০০৭ সালে থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও...